বাগমারায় কোরবানির পশুর হাটে দ্বিগুণ খাজনা আদায়

পবিত্র ঈদুল আজহাকে ঘিরে রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় জমে উঠেছে পশুর হাটগুলো। বাগমারার প্রধান হাটগুলোর মাঝে ভবানীগঞ্জ ও তাহেরপুর হাট অন্যতম। হাটগুলোতে ক্রেতা-বিক্রেতাদের উপস্থিতিও বেশ সরগরম রয়েছে। তবে প্রশাসনের বেঁধে দেওয়া নিয়মের কোনো তোয়াক্কা না করে উপজেলার প্রতিটি হাটে ইচ্ছে মতো হাসিল আদায় করা হচ্ছে। বিশেষ করে তাহেরপুর ও ভবানীগঞ্জ হাটে এই বিষয়টি বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। প্রশাসনের তেমন নজরদারিও নেই। অভিযোগ দিলেও অভিযানে যান না তারা। তাই আবার আগের মতো বেশি ইজারা আদায় করা হয় বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা।সরেজমিনে বাগমারা উপজেলার তাহেরপুর পৌরসভাস্থ তাহেরপুর ডিগ্রি কলেজ মাঠের গরুর হাটে এমন চিত্র দেখা গেছে। এই হাটে প্রতিটি গরু ৫০০ টাকার পরিবর্তে ৮০০-৮৫০ টাকা রাখা হচ্ছে। ছাগলের ২০০ টাকার পরিবর্তে ৫০০ । আবার কোনো কোনো গরু থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করতে দেখা গেছে।

জানা যায়, তাহেরপুর হাট গরু ও ছাগলে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে থাকে। হাটে দাঁড়ানোর মতো কোনো জায়গা নেই। হাটে বড় গরুর চেয়ে ছোট গরুর চাহিদা বেশি। গত বছরের চেয়ে এবার তুলনামূলক দাম কম বলে বিক্রেতারা জানান।ভুক্তভোগী আক্কাস মিয়ার অভিযোগ, পাশের গ্রাম থেকে ছাগল কিনতে এসেছিলাম। তবে খাজনার টাকা এখানে অনেক বেশি। আমাদের পাশের গ্রামের হাটে ছাগলের খাজনা ২০০ টাকা আর এখানে ৫০০ টাকা নিচ্ছে।আরও বেশ কয়েকজন জানান, তারাও কেউ গরু কেউ ছাগল কিনতে এসেছিলেন। তাদের মধ্যে কেউ কিনেছেন অতিরিক্ত খাজনা দিয়েই আবার কেউবা না কিনেই ফিরে যাচ্ছেন বাড়ি।এ বিষয়ে হাটমালিক পক্ষের জাকারিয়া বলেন, আমি পৌর শ্রমিক দলের সভাপতি, এই হাটেএ জন্য প্রতি বছর ২০ লাখ টাকা দিতে হয়। যা ইজারা তা গত ১৫ বছর যাবত সবাই দিয়ে আসছে নতুন করে কিছু নেওয়া হয়নি।বাগমারা উপজেলা ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেন বলেন, এ বিষয়টিতে সুস্পষ্ট কোনো অভিযোগ আমরা পাইনি। এ বিষয়টা ইউএনও স্যার দেখেন, অভিযোগ পেলে আমরা ব্যবস্থা নেব।এ বিষয়ে বাগমারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাহাবুবুল ইসলাম বলেন, আমরা অভিযোগ পেয়েছি। আমি ভুমি সহকারী কর্মকর্তাকে ইতোমধ্যে জানিয়েছি। খুব দ্রুতই ব্যবস্থা গ্রহণ করবোজানা যায়, তাহেরপুর হাট গরু ও ছাগলে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে থাকে। হাটে দাঁড়ানোর মতো কোনো জায়গা নেই। হাটে বড় গরুর চেয়ে ছোট গরুর চাহিদা বেশি। গত বছরের চেয়ে এবার তুলনামূলক দাম কম বলে বিক্রেতারা জানান।ভুক্তভোগী আক্কাস মিয়ার অভিযোগ, পাশের গ্রাম থেকে ছাগল কিনতে এসেছিলাম। তবে খাজনার টাকা এখানে অনেক বেশি। আমাদের পাশের গ্রামের হাটে ছাগলের খাজনা ২০০ টাকা আর এখানে ৫০০ টাকা নিচ্ছে।আরও বেশ কয়েকজন জানান, তারাও কেউ গরু কেউ ছাগল কিনতে এসেছিলেন। তাদের মধ্যে কেউ কিনেছেন অতিরিক্ত খাজনা দিয়েই আবার কেউবা না কিনেই ফিরে যাচ্ছেন বাড়ি।এ বিষয়ে হাটমালিক পক্ষের জাকারিয়া বলেন, আমি পৌর শ্রমিক দলের সভাপতি, এই হাটেএ জন্য প্রতি বছর ২০ লাখ টাকা দিতে হয়। যা ইজারা তা গত ১৫ বছর যাবত সবাই দিয়ে আসছে নতুন করে কিছু নেওয়া হয়নি।বাগমারা উপজেলা ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেন বলেন, এ বিষয়টিতে সুস্পষ্ট কোনো অভিযোগ আমরা পাইনি। এ বিষয়টা ইউএনও স্যার দেখেন, অভিযোগ পেলে আমরা ব্যবস্থা নেব।এ বিষয়ে বাগমারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাহাবুবুল ইসলাম বলেন, আমরা অভিযোগ পেয়েছি। আমি ভুমি সহকারী কর্মকর্তাকে ইতোমধ্যে জানিয়েছি। খুব দ্রুতই ব্যবস্থা গ্রহণ করবো

Popunder Popunder_1 JS SYNC (NO ADBLOCK BYPASS)